গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার স্বপক্ষে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে সম্পাদক পরিষদ (এডিটরস কাউন্সিল), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) এবং ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি)।
সাংবাদিক সংগঠন না হয়েও টিআইবি নামক একটি সংস্থাও সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে। সংস্থাটি কঠোর ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছে, পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের বিবৃতিটি সংবিধান পরিপন্থী।
অথচ জাতীয় পর্যায়ের ক্লাবসহ বেশিরভাগ সাংবাদিক সংগঠন নিরপেক্ষতার ধ্বজা ধরে নির্জীব পড়ে আছে। অদূর ভবিষ্যতে বাজে, ঘৃণ্য সমালোচনা এড়াতে এসব সংগঠন/ক্লাব কূটনৈতিক স্টাইলে নিম্নলিখিত বিবৃতি প্রদানের উদ্যোগ নিতে পারে।
“পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশন ও কতিপয় সাংবাদিক সংগঠনের মধ্যে বিবৃতি পাল্টা বিবৃতি ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতি আমরা গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। অত্র সংগঠন/ ক্লাব বিবদমান গ্রুপগুলোকে সীমা লঙ্ঘন না করার আহবান জানাচ্ছে। তারা সংঘাত মুক্ত ভাবে বাদানুবাদ, ঝগড়াঝাঁটি চালাতেই পারে- এটা তাদের প্রাপ্য অধিকার। তবে নেতৃবৃন্দ আশা প্রকাশ করেন, প্রকাশ্যে বিবৃতি যুদ্ধ, বাদ-প্রতিবাদ, কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি চললেও তলে তলে উভয়পক্ষের মধ্যে সুযোগ-সুবিধা, যোগসূত্র বরাবরের মতোই অব্যাহত থাকবে।”