• শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০১:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ
আগুনে দগ্ধ শিশু ফাতেমার দায়িত্ব নিলেন রবিউল ইসলাম নয়ন মহম্মদপুরে প্রতিবন্ধীদের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ ও ইমামদের সাথে মতবিনিময় সভা বাংলাদেশ সংস্কার প্রক্রিয়ায় পূর্ণ সমর্থন জাতিসংঘ মহাসচিবের সেই রাতের ঘটনা কেঁদে কেঁদে জানালেন মাগুরার মৃত শিশুটির মা কুমিল্লায় জাতীয় ভিটামিন এ-প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিকদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন ঢাবিতে উসকানির মাস্টারমাইন্ড প্রায় দুইশ শিক্ষক-ছাত্রলীগ নেতা দীঘিনালায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে আবারও বন্ধ করলেন দুই ইটভাটা স্থায়ীভাবে! হাসিনা আমলের ৫৬০ মডেল মসজিদে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে: প্রেস সচিব দেশবাসীকে কাঁদিয়ে চিরনিদ্রায় শায়িত মাগুরার শিশুটি কুমিল্লায় বাঁচার জন্য লড়াই করছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও মানবাধিকার কর্মী এবং স্থানীয় সাংবাদিক: মওদুদ আবদুল্লাহ শুভ্র

তারেক রহমানকে খালাস দেওয়া বিচারককে দুদকের মামলা থেকে অব্যাহতি

অনলাইন ডেস্ক / / / ৪৭ Time View
Update : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

অর্থ পাচারের মামলায় তারেক রহমানকে খালাস দেওয়া বিচারক মোতাহার হোসেনকে দুদকের মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মানি লন্ডারিং আইনে এই মামলাটি দায়ের করেছিলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. ইব্রাহীম। মামলায় উল্লেখ করা হয়, তারেক রহমান ও তার ব্যবসায়িক অংশীদার গিয়াসউদ্দিন আল মামুন ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পথে মোট ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা অবৈধভাবে সিঙ্গাপুরে পাচার করেছেন।

তার এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে, ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় দুদক।

কিন্তু ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর এই মামলার রায়ে তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দেন বিচারক মোতাহার হোসেন। আর মামুনকে দেন অর্থদণ্ডসহ সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড। সে সময় তিনি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই বছরের ডিসেম্বরেই তিনি অবসরে যান। এরপর ২০১৪ সালের ৮ জানুয়ারি গোপনে মালয়েশিয়া পাড়ি জমান মোতাহার হোসেন।

মোতাহারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি একজন বিশেষ জজ হিসেবে দায়িত্বে থাকা অবস্থায় আয়ের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন। এছাড়া তার বিরুদ্ধেও বিদেশে অর্থপাচার, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও ঘুষ নিয়ে আসামিদের খালাস দেওয়ার অভিযোগ ছিল।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৫৬৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভুত সম্পদ অর্জন ও তা ভোগ দখলে রেখে দুদক আইন-২০০৪ এর ২৭(১) ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০১৩ সালে মোতাহার হোসেনের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পায় দুদক। এবং অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়। এই অনুসন্ধানের এক পর্যায়ে দুদক মোতাহার হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে, কিন্তু তিনি হাজির হননি। তার বিরুদ্ধে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাও জারি করে দুদক। তবে ওই নিষেধাজ্ঞা জারির আগেই তিনি গোপনে মালয়েশিয়া পাড়ি জমান।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ভাষা পরিবর্তন করুন »