নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল রয়েছে ৪৮টি। এর মধ্যে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিসহ নিবন্ধিত ইসলামি দল রয়েছে ১০টি। তবে নিবন্ধন স্থগিত রয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামিক দল জামায়াতে ইসলামীর।
গুঞ্জন রয়েছে জামায়াতের নেতৃত্বে সব ইসলামি দল অতীতের সব মতপ্রার্থক্য ভুলে এক ছাতার নিচে আসতে যাচ্ছেন। যদিও অতীতে দলগুলোর মধ্যে কখনো জোট লক্ষ্য করা যায়নি। এবার কতটুকু সেই জোট সফল হবে, আছে সেই প্রশ্নও।
জামায়াতের সেক্রেটারি মিয়া গোলাম পরওয়ার নিউজ টোয়েন্টিফোরকে জানান, জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সব ইসলামি দলের সঙ্গে আলোচনা করছেন তারা। আলোচনা ফলপ্রসূ পর্যায়ে রয়েছে। অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে তারা এবার জোট গঠনে আশাবাদী।
ইসলামি দলের নেতারা জানান, অতীতের মতাদর্শগত পার্থক্যের কারণে জোট না হলেও এবার তারা সবাইকে এক ছাতার নিচে আনতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনে সবগুলো দল একক ব্যালট পাঠাবে নাকি আসন ভিত্তিক সমঝোতা করবে এমন প্রশ্নের জবাবে তারা জানান, সবার সাথে আলোচনা করে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
ইসলামি দলগুলো এককভাবে নির্বাচনে অংশ নিলে দেশের রাজনীতিতে নতুন অধ্যায় তৈরি হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন দলগুলোর নেতারা।