#জুট ব্যবসার একক নিয়ন্ত্রণে ২১ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর কাজী মাহবুবুর রহমান”র ।
সিরিজ রিপোর্ট-০১,
গত পাঁচ আগস্ট সরকারের পটপরিবর্তনের পর জুট ব্যবসার নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে এক ধরনের অস্বস্তিকর পরিবেশ এবং নানান অপপ্রচারে হুমকির মুখে পড়ছে ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ।কুমিল্লা ইপিজেডে বর্তমানে দেশি-বিদেশি ৪৬ টি শিল্প প্রতিষ্ঠান উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। অনুসন্ধানে সূত্রে জানা যায় ,গত ৫ আগস্ট সরকারের পট পরিবর্তনের পর কুমিল্লা নগরীর ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (সাবেক) বিএনপিপন্থি কাজী মাহবুবুর রহমান জুট ব্যবসা একক নিয়ন্ত্রণ নিয়ে যায়। এবং অপপ্রচার চালাতে থাকে ইপিজেডের জিএম এর উপর। তার এসব অপকর্মের কারণে বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা জনাব মনিরুল হক চৌধুরীর দল থেকে আউট এবং আবুল বাশার ইন। ১ নং গেটের চর্থা ও ২ নং গেটের আশ্রাফপুর ও বিএনপি সমর্থিত কিছু লোককে নিয়ে সমঝোতার মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষ থেকে মোটা অঙ্কের লেনদেনের সুবিধা পান।
কুমিল্লা ইপিজেডের এসব অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টিকারী নেপথ্যে রয়েছেন সাবেক কাউন্সিলর কাজী মাহবুবুর রহমান। প্রভাব খাটিয়ে ভাগিয়ে নিয়েছেন ইপিজেডের বড় পাঁচটি ফ্যাক্টরি। এই বিষয়ে প্রতিবেদককে জানান বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরি সাথে মুঠোফোনে আলাপ করলে তিনি জানান যে তাকে আমার দলের থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে মনিরুল হক চৌধুরি বলেন আপনি যা প্রশ্ন করেছেন তা সত্য । হত্যা মামলার আসামিদের সাথে কাজী মাহবুবুর রহমান ও জাকিরের ভালো সখ্যতা সহ একাধিক ছবিও রয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা যায়।