এদিকে শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ জনতা। রাত পৌনে ৮টার দিকে বাড়িটিতে আগুন দেওয়া হয়।
দীর্ঘ কয়েকদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় আট বছর বয়সী শিশুটি। তার চিকিৎসার সমস্থ দায়িত্ব নিয়েছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তারেক রহমান এর পক্ষে থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন সব কিছু দেখা শুনা করেন। রবিউল ইসলাম নয়ন জানান মৃত্যু সাথে পাঞ্জা লড়ে ওপারে পারি দিতে হয়েছে আছিয়াকে। তাকে ধর্ষণের পরে অমানবিক নির্যাতন করেন ধর্ষক নামক হায়নারা। ইতিপূর্বে ধর্ষকদের ২১ দিনের মধ্যে বিচার কার্যকর করার জন্য দাবি করেছেন রবিউল ইসলাম নয়ন কোন বিলম্বিত যেন সরকার না করেন সেই ধিকে লক্ষ রাখতে বলা হয়েছে সরকারকে।
অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার রাতে শিশুটিকে লাইফ সাপোর্ট দেওয়া হয়। অবস্থার আরও অবনতি হলে শনিবার (৮ মার্চ) বিকেলে শিশুটিকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তার চিকিৎসা চলছিল।
ধর্ষণের ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে চারজনের নামে মামলা করেন। ধর্ষণের অভিযোগে শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব (১৮), সজীবের ভাই রাতুল (১৭), তাদের বাবা হিটু মিয়া (৪২) ও মা জাবেদা বেগমকে (৪০) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।